JOCKS

১৮ বছরের মেয়েরা হল ফুটবলের মত। পেছনে ২২ জন দৌড়ায় ।
২৮ বছরের মেয়েরা বাস্কেটবলের মত। পেছনে ১০ জন থাকে ।
৩৮ বছরের মেয়েরা গলফ বলের মত। একজনই পেছনে থাকে ।
আর ৪৮ বছরের মেয়েরা টেবিল টেনিস বলের মত। এ বলে তুই নে ও বলে তুই নে।


বেড়াতে বেরিয়ে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র একবার গোপালের হাত চেপে ধরে আস্তে আস্তে মোচড়াতে লাগলেন।
গোপাল: আমার হাত নির্দোষ, ওকে রেহাই দিন।
রাজা: জোর করে ছাড়িয়ে নাও।
গোপাল: সেটা বেয়াদবি হবে।
রাজা: উহু, তাহলে হাত ছাড়ব না।
গোপাল তখন যে রোগের যে দাওয়াই বলে রাম নাম জপতে থাকলেন।
রাজা: এতে কি আর কাজ হবে? দাওয়াই কোথায়?
গোপাল: রাম নাম জপাই তো মোক্ষম দাওয়াই।
রাজা: মানে?
গোপাল: পিতামহ, প্রপিতামহের আমল থেকে শুনে আসছি, রাম নাম জপলে ভূত ছাড়ে।
রাজা গোপালের হাত ছেড়ে দিলেন সঙ্গে সঙ্গে।


অফিস

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
... নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!


প্রপোজ


প্রপোজ করবেন কি ভাবে নিজেই নির্বাচন করুন !!!! ;)

১. ব্ল্যাকমেইল স্টাইলঃ আমি তোমাকে ভালবাসি। তুমি হ্যাঁ বললে তো ভালো। কিন্তু না বললে তখন অন্য মেয়ে খুঁজতে হবে। আর সেটা তোমার বোন ও হতে পারে !!


২. ডাইরেক্ট স্টাইলঃ শোনো মেয়ে, আমি কোনো রকম ভূমিকা-টূমিকা না করে একেবারে সোজাসুজিভাবে তোমাকে একটা কথা বলে দিতে চাই। আমি তোমাকে ভালোবাসি।


৩. মাস্তানি স্টাইলঃ ওই মাইয়া, ভালবাসা দিবি কি-না, বল!(চাকু/বন্দুক দেখিয়ে)


৪. যুক্তিবাদী স্টাইলঃ আমি তোমার ছোট ভাইকে ভালোবাসি। তোমার ছোট ভাই তোমাকে ভালোবাসে। অতএব, যুক্তিবিদ্যার নিয়মে কি হয়? বাকিটা তুমিই বল !!


৫. চালাক স্টাইলঃ তুমি কি জানো, আমাদের জাতীয় সংগীতের দ্বিতীয় লাইন টা কি??


৬. রসিক স্টাইলঃ Excuse me! আমি তোমাকে প্রপোজ করতে চাই। please অনুমতি দাও।


৭. হিজড়া স্টাইলঃ এই দুষ্টু মেয়ে। তুমি এ কি জাদু করলা? তোমাকে দেখলে আমার হার্টবিট বেড়ে যায়। আবার তোমাকে না দেখলে অস্থিরতা মরে যাই। তুমি কি জানো? আমি তোমাকে অনেননননননননন….ক ভালোবাসি।


৮. ডিজুস স্টাইলঃ Hi,wassup sweet heart ? , wanna be maa lavaa,actually I am in love with u !


৯ভীতু স্টাইলঃ ইয়ে মানে!! ইয়ে মানে !!! আমি মানে ! আমি মানে তোমাকে ,......। ( আর বলা হয় না )


১০. গায়ক স্টাইলঃ গানের গলা ভালো হলে একটা গান গেয়ে বলতে পারেন… “এত ভেবে কি হবে? ভেবে কি করেছে কে কবে? ভাবছি না আর, যা হবে হবার। এত দিন বলিনি, তুমি জানতো আমি এমনি…… ভালবাসি !!”


১১. দেবদাস স্টাইলঃ কেউ আমাকে ভালবাসে না। এ জীবন আমি রাখবনা। তোমার কাছে বিষ হবে? আমায় বিষ দাও। আমায় বিষ দাও। (কান্নায় ভেঙ্গে পড়ুন)


১২. কাব্যিক স্টাইলঃ কবি কবি ভাব থাকলে ২ লাইন কবিতার মাধ্যমে প্রপোজ করতে পারেন !! আশা করি এই টুকলিফাই এর যুগে কবিতার অভাব হবে না!!

১৩. অনুভূতিহীন স্টাইলঃ তোমাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে। এখন তুমি আমাকে পছন্দ না করলেও আমি পাঁচতলা থেকে লাফ দিবো না, বিষ খেয়েও মরবো না। যদি আমাকে তোমার পছন্দ হয়, তাহলে বল।




মেক আপ


ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?
মহিলাঃ ও..আজ মেক আপ করিনি তো তাই ।



ব্যাচেলর



এক যুবক বাড়ি ভাড়া খুঁজছে।
বাড়িওয়ালাঃ কাকে চাই?
–বাড়ি ভাড়া হবে?
–আপনি কি বিবাহিত?
–না।
... –তাহলে যান। ব্যাচেলরদের কাছে আমি বাড়ি ভাড়া দেই না।
মালিক মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিলেন। যুবক আবার দরজায় নক করল।
–আবার কী চাই?
–শুনুন,
.
.
.
.
.
.
ব্যাচেলররা যদি এতই খারাপ হয় তাহলে ব্যাচেলরদের কাছে মেয়ে বিয়ে দিতে চান কেন?!



জাহান্নামে যান


রাতুলের শ্বশুর এসেছেন, কয়েকদিন থেকেছেন, রাতুলের মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে,শ্বশুরকে যা তা বলে ফেলেছেন।
শ্বশুর রাগ করে চলে গেছেন।
রাতুলের বউ প্রচন্ড রেগে রাতুলকে বলছেন : তুমি এখনই বাবাকে ফোন দিয়ে ক্ষমা চাও।
রাতুল ফোন দিল,শ্বশুর মশাই ফোন ধরেছেন।
রাতুল : বাবা বলছেন?
... শ্বশুর : হ্যাঁ বলছি।
রাতুল : ঐ যে আপনাকে বলেছিলাম না, জাহান্নামে যান !!!
শ্বশুর : হ্যাঁ, কি হয়েছে?
রাতুল : পরে গেলেও চলবে!!



সেনাপতি


2 দেশের 2রাজার মাঝে তাদের সেনাপতিদের নিয়ে খুব অহংকার ছিল। উভয়েই দাবী করতো তাদের সেনাপতি খুব দক্ষ এবং বিচক্ষণ। তাই একবার দুই সেনাপতিকে একই মন্ঞ্চে এনে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো।

প্রথম সেনাপতি মন্চ্ঞে উঠে বাতাসে শাঁ শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে কসরৎ দেখাত লাগলো। এক পযা'য়ে শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে একটা উড়ন্ত মাছিকে দু' টুকরা করে ফেলে দিল।


সবাই হাত তালি দিয়ে বাহবা জানালো।




এবার দ্বিতীয় সেনাপতি মঞ্চে এলো ।


বিভিন্ন কসরৎ দেখানোর পর সেও একটা উড়ন্ত মাছিকে দেখে শাঁ করে তলোয়ার চালালো


কিন্ত মাছিটা তখনো উড়তেই লাগলো।


এবার সবাই বলে উঠলো কি হলো মাছি তো এখনো উড়ছে।


সেনাপতি হাসি মুখে গর্ব করে বললো;


উড়লে কি হবে খুব সূক্ষভাবে মাছিটার শরীরের এমন একটা অংশ কেটে দিয়েছি যে জীবনেও ওটা আর বাবা হতে পারবেনা।


হ্যাক

আমি এখন যে কারো ফেসবুক হ্যাক করতে পারি !!!!

কি বিশ্যাষ হচ্ছেনা ? পরিক্ষা করে দেখতে চান পারি কিনা ?
.
.
... .
.
.
.
.
.

ঠিক আছে তাইলে আপনার ইমেইল আর পাসওয়ার্ড টা দেন হ্যাক করে দেখাইয়া দেই পারি নাকি না পারি










গোপাল ভাঁড় - গাধা আর রাজা

রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান
--------------------------------------------------------------------------------
গোপাল ভাড়েঁর পড়শীর সাথে সংগত কারনেই ভাল সম্পর্ক নেই। সবসময় বিবাদ বিসংবাদ লেগেই থাকে। তাই এদের মধ্যে যোগাযোগ একরকম বন্ধই। এরই মধ্যে একদিন দেখা গেল পাশের বাড়ীতে মহাধুমধামে ভোজের আয়োজন চলছে। শত শত অতিথি আসছে - চমৎকার খাবারের বাসনা গোপালের বাড়ীতে ঢুকছে। গোপাল ভাড়ঁ কৌতুহলী হয়ে খবর নিয়ে জানলো - ঐ বাড়ীর একটা ছেলে মারা গেছে - যারা শ্রাদ্ধানুষ্টান চলছে। গোপাল তাকে নিমন্ত্রন না করায় খুবই মনঃক্ষুন্ন হলো। ভাবতে লাগলো কিভাবে এর জবাব দেওয়া যায়।
ভাবতে ভাবতে অবশেষে নিজের ছোট ছেলেকে টেনে ছাদে নিয়ে গিয়ে পাশে বাড়ীর উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলা শুরু করলো - "এই দেখ, আমারও ছেলে আছে, এই ছেলে মারা গেলে বিরাট শ্রাদ্ধের আয়োজন করা হবে। তখন তোমাদের দাওয়া দেবো না, বলে রাখলাম কিন্তু"।
--------------------------------------------------------------------------------
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, �বুঝলে গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?�
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, �আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়ই আসতেন!�
--------------------------------------------------------------------------------
গোপালের তামাকপ্রীতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মোটেই পছন্দ করতেন না।একদিন গোপালকে সঙ্গে নিয়ে পালকিতে কোথাও যাচ্ছেন, দেখেন তামাক ক্ষেতে এক গাধা চড়ে বেড়াচ্ছে।সেই গাধা ক্ষেতের আগাছা খাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তামাক পাতায় ভুলেও মুখ দিচ্ছে না।
সুযোগ পেয়ে রাজা বলেন, �দেখেছো হে গোপাল, একটা গাধাও তামাক খায় না!�
শুনে গোপাল বলে, �আজ্ঞে রাজা মশাই, তা যা বলেছেন।কেবল গাধারাই তামাক খায় না।�
--------------------------------------------------------------------------------
গোপালের সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
--------------------------------------------------------------------------------
একজন বৈরাগী গোপালকে চিনত না।সে গোপালের সামনে এসে বলল, �ঈশ্বরের সেবার জন্য আপনি কিছু চাঁদা দেবেন?�
গোপাল কিছু না বলে বৈরাগীকে একটা টাকা দিল।
টাকাটা পেয়ে বৈরাগী খুশি হয়ে পথ হাঁটতে লাগল।কিছুটা যেতেই গোপাল তাকে ডাকল, �ও বৈরাগী, একবারটি আমার কাছে এসো।�
বৈরাগী খুশিমনে তার কাছে আসলে গোপাল বলল, �তোমার বয়স কত?�
� আজ্ঞে আঠারো ।�
�আমার বয়স পঞ্চান্ন।�
�তাতে কি হল?�
�এইমাত্র ঈশ্বরের সেবার জন্য যে একটা টাকা নিয়েছ সেটা ফেরত দাও, কারণ তোমার আগেই আমি স্বর্গে যাব এবং ঈশ্বরের সেবারর্ সুযোগ পাব।�
--------------------------------------------------------------------------------
এক পন্ডিতের মাথায় তিলকের ঘটা দেখে গোপাল খুব আমোদ পেয়ে জিজ্ঞেস করেছে, �ওহে পন্ডিত, কপালে এতো সব কি এঁকেছো?�
পন্ডিত একগাল হেসে বলে, �আজ্ঞে, ফোঁটা কাটুচি!�
গোপাল উদাত্ত গলায় ফের শুধায়, �ফোঁটা কাটুচি, না কাগে হাগুচি?�
--------------------------------------------------------------------------------
রাজা গোপাল ভাঁড় কে প্রশ্ন করল, গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু? গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল, বেশি না, মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান।
--------------------------------------------------------------------------------
গোপালের সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
--------------------------------------------------------------------------------
গোপালকে বলছেন রামবাবু, �এখানে বাঁদরের বড্ড উৎপাত।তোমাকে তো দেখতে বেশ বাঁদরের মতোই! ওদের দলে তোমাকে ছেড়ে দিলে কি হবে বলতো? তুমি নিশ্চই কখনো বাঁদর দেখনি?�
�আজ্ঞে না! আপনার মত বাঁদর আমি আগে আর কক্ষনো দেখিনি!
� গোপালের সোজা-সাপ্টা উত্তর।
--------------------------------------------------------------------------------
গোপাল ভাঁড় হাসতে হাসতে মইরা গেল...
-----------------------------------------------------------------------------






অবজারভেশন

মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের প্রথম অ্যানাটমি ক্লাস নিচ্ছেন অভিজ্ঞ একজন প্রফেসর। সার্জারি টেবিলে একটি ডেডবডি রেখে তিনি তাঁর ছাত্রছাত্রীদের ব্রিফ করতে শুরু করলেন। শুরুতেই … [বাকিটুকু পড়ুন]

অবৈধ কাপড় ধোলাই – ভিক্তর ভেরেজনিকভ

কাপড়চোপড় ধোয়ার সিদ্ধান্ত নিল জামকভ। টুকটাক কিছু। একটা শার্ট, আইসল্যান্ডের দুটো পতাকা (কেন জানি ছিল তার কাছে)। বউকে তো আর এই তুচ্ছ ব্যাপারে অনুরোধ করা … [বাকিটুকু পড়ুন]

ভাগ্য – আনাতোলি ত্রুশকিন

পৃথিবীর কোনো কিছুই মানুষের ওপর নির্ভর করে না। সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে ভাগ্য।
আমরা ছিলাম তিন বন্ধু। একসঙ্গে স্কুলে গেছি, এখন কাজ করি একসঙ্গে, বিয়ে করেছি একই … [বাকিটুকু পড়ুন]

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের প্রতিদান

এক ফুলওয়ালা গেছে এক নাপিতের কাছে । চুল কাটার পর পয়সা দিতে গেলে নাপিত বলল “চুল কাটা আমার কাছে সমাজসেবার মত,তাই আমি আপনার কাছে পয়সা … [বাকিটুকু পড়ুন]

সবাই যেমনে পরের দিন ফেরত দিয়া যায়…

জসিমের সেভ করা দরকার হলো। তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , ” … [বাকিটুকু পড়ুন]

কুত্তার অপেক্ষা

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা … [বাকিটুকু পড়ুন]

মেয়েরা হল…

১৮ বছরের মেয়েরা হল ফুটবলের মত। পেছনে ২২ জন দৌড়ায় ।
২৮ বছরের মেয়েরা বাস্কেটবলের মত। পেছনে ১০ জন থাকে ।
৩৮ বছরের মেয়েরা গলফ বলের মত। … [বাকিটুকু পড়ুন]

আমিই সেই ড্রাইভার

বাসের সামনের সিটে এক নানের পাশে এসে বসল এক হিপ্পি। নানের চেহারা দেখে সে রীতিমত মুগ্ধ। যেভাবেই হোক এই নানকে শয্যাসঙ্গী করতেই হবে।
কিন্তু কীভাবে নানকে … [বাকিটুকু পড়ুন]

খেয়ে ফেল্লে কেন

ছেলে: আন্টি, তোমার পেটটা এত উঁচু কেন?
মহিলা: কারন এখানে তোমার ভাইয়া ঘুমিয়ে আছে যে, তাই।
ছেলে: তুমি কি ওকে ভালবাসো?
মহিলা: হ্যা বাবা, আমি ওকে খুউউউব ভালবাসি।
ছেলে: … [বাকিটুকু পড়ুন]

আমাকে দিয়েই করাতেন

একদিন এক জেনারেল,এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন। কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।
জেনারেল বল্লো জানকি আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে … [বাকিটুকু পড়ুন]

মৌমাছির দল

একদা এক ইনডিয়ান বালক তার প্রভুকে বলল- “প্রভু আমি এখন মেয়েদের সাথে দৈহিক মিলনে সক্ষম এবং মেয়েদের সাথে সহবাসে প্রস্তুত।”
প্রভু কোন প্রকার বিরাগভাজন না … [বাকিটুকু পড়ুন]

দুই বিয়ের ফল – শামসুজ্জামান খান

এক বিয়েপাগল প্রবীণ লোক। তার বিবাহিত জীবনের কুড়ি বছর অতীত হয়েছে। দুটি সন্তানও আছে; এবং চুলে ইতিমধ্যে পাক ধরেছে। তো, সেই লোকের খায়েশ হলো আরেকখান … [বাকিটুকু পড়ুন]

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রূপকথা

বহু বহু বছর আগের কথা। এক দেশে ছিল এক ছেলে আর এক মেয়ে। একদিন ছেলেটি মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করিল, ‘তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?’
মেয়েটি উত্তর দিল, … [বাকিটুকু পড়ুন]

ক্যামোফ্লেজ – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

টেনিদা কুলপির শালপাতাটা শেষবার খুব দরদ দিয়ে চেটে নিলে, তারপর সেটাকে তালগোল পাকিয়ে ক্যাবলার মুখের ওপর ছুড়ে দিয়ে বললে, ‘তবে শোন! আমি তখন যুদ্ধ করতে … [বাকিটুকু পড়ুন]

সিনেমা এবং বাস্তবতা

সিনেমা
 নায়িকা ভিলেন দ্বারা আক্রান্ত, সম্ভ্রম যায়-যায় অবস্থা। নায়কের আগমন, তারপর ভিলেনদের পিটিয়ে ফার্নিচার…!
 কোনো বিশেষ কারণে নায়িকার মন খারাপ। অতঃপর ঠাস করে দরজা বন্ধ … [বাকিটুকু পড়ুন]

বাবার ইন্টারভিউ

ছোট্ট মেয়েটি এসে বাবাকে জিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, আম্মু কি আমার যত্ন নেয়?’
চোখ বড় বড় করে বাবা খুব আদুরে গলায় বলল, ‘অবশ্যই! আম্মু তোমার অনেক যত্ন … [বাকিটুকু পড়ুন]

বিপরীতে হিত

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে জ্যাক দেখল, বিছানার সাইড টেবিলে একটা চিরকুট। তার বউ রেখে গেছে। সেখানে লেখা—প্রিয়তম, রান্নাঘরে তোমার জন্য নাশতা তৈরি আছে। তুমি উঠে … [বাকিটুকু পড়ুন]

প্রশংসা

মশার বাচ্চা প্রথমবারের মতো উড়তে বের হয়েছে। সারা রাত উড়ে সকালের দিকে বাসায় আসার পর মশার বাবা জিজ্ঞেস করল—‘তো বাবা, উড়ে কেমন মজা পেলে?’
মশার বাচ্চাটি … [বাকিটুকু পড়ুন]

ফোনবিল

এক মাসে বাসার ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাসায় জরুরি মিটিং বসল।
বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন … [বাকিটুকু পড়ুন]

কৌতূহল

সেদিন এক লোক সিঙ্গাপুরের রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছে। একটা সিগন্যাল অতিক্রম করার সময় সে দেখল, রাস্তার পাশে রাখা ক্যামেরা তার ছবি তুলেছে। লোকটা তড়িঘড়ি করে স্পিডমিটার … [বাকিটুকু পড়ুন]




৭টি রাশিয়ান কৌতুক

০১.
আচ্ছা, সভিয়েট ইউনিয়নে দুটি পত্রিকা কেন? কেবল প্রাভদা (সত্য) অথবা ইজভেস্তিয়া (সংবাদ) থাকলেই তো হতো।
উত্তর: দুটিই দরকার। কারণ প্রাভদায় ইজভেস্তিয়া নেই আর ইজভেস্তিয়ায় প্রাভদা নেই।


০২.
ক্লাসে এক ছাত্র: স্যার শুনলাম আমেরিকায় নাকি বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিল্ডিং আছে?
টিচার: ইভানভ, তুমি ঠিকই বলেছ, তবে কি জান, আমেরিকানরা সভিয়েট ইউনিয়নের মতো বড় সাইজের ইলেকট্রিক ট্রানজিস্টর বানাতে পারে না।


০৩.
আচ্ছা, সুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
উত্তর: খুবই সম্ভব, কিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই...


০৪.
গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির মিটিং চলছে। বক্তৃতা দিচ্ছেন এক নেতা-
কমরেডস, কেবল আমাদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হোক, দেখবেন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে গোটা দেশ। আরে, তখন আমাদের সবারই একটা করে প্লেন থাকবে।
এক মুর্খ চাষা প্রশ্ন করলো- প্লেনের মালিক হয়ে আমরা কি করব?
নেতা: আরে কমরেড এটিও বুঝতে পারছেন না? ধরুন আপনার শহরের দোকানে আলুর সাপ্লাই নেই, নো চিন্তা, প্লেন নিয়ে মস্কো চলে যান, আলু কিনে ফিরে আসুন...


০৫.
মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন:
কমরেডগন...দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছে, এই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিল, কোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল না, বলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়, তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতের রাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত না, সব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি....


০৬.
এক রাশান, এক ফ্রেঞ্চ আর এক বৃটিশ তর্ক জুড়ে দিয়েছে, আদী পিতা আদম কোন জাতীয়তার ছিলেন সেই বিষয়ে।
ফ্রেঞ্চ বলছে: আদম ফরাসী না হয়েই যায় না। দেখ না, ইভকে সে কত্তো ভালবাসতো।
বৃটিশ বলছে: উহু। আদম আসলে ছিল বৃটিশ। দেখ, তার একটি মাত্রই আপেল ছিল আর সেটি সে ইভ কে দিয়ে দিল! যেন সাচ্চা বৃটিশ জেন্টলম্যান।
রাশান বলছে: তোমরা কিস্যু জানো না। যে লোকটি পুরো উদোম হয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে, সম্বল মাত্র একখানি আপেল। আর তারপরও ভাবছে সে স্বর্গে আছে, সে রাশান না হয়ে যায় কোথায়...


০৭.
এক অলিম্পিকে এক সভিয়েট অ্যাথলেট হাতুরি নিক্ষেপে বিশ্ব রেকর্ড করলো। তাকে ইভেন্ট শেষে ঘিরে ধরল সাংবাদিকরা।
আপনি কি করে এত্তো দূরে হাতুরিটি মারতে পারলেন?
বলেন কি? এটা কোনো ব্যাপার হলো? হাতুরির সঙ্গে একটি কাস্তে জুড়ে দিন না, অ্যায়সা জোড়ে ছুড়ে মারব যে স্টেডিয়াম পার হয়ে যাবে।